প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ও ইতিহাসবিদ হাফিয ইবন হাজার আল-'আসক্বালানী (রহিমাহুল্লাহ) তার
অনবদ্য রিজাল গ্রন্থ "লিসানুল মীযান" এ (২/৩১৪-৩১৫) বলেন:
[১২৮৬] আল-হুসাইন বিন মানসুর আল হাল্লাজ। যিন্দীক হবার কারণে তাকে হত্যা করা হয়। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর। তার কিছু ইলম ছিল। তার সূচনা বেশ সুন্দর ছিল, সে ইবাদতগুজার ও তাসাউফে নিবৃত্ত হয়েছিল।
অতঃপর সে দীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং যাদুবিদ্যা শিক্ষা করে এবং (লোকদের) অলৌকিক কর্ম প্রদর্শন করে। উলামাগণ তার রক্ত হালাল করেন এবং তাকে ৩৫৯ সালে হত্যা করা হয়। (উদ্ধৃতি) সমাপ্ত। এই তরজমা (জীবনী) সংক্ষিপ্ত এবং আল-হাল্লাজের ব্যাপারে সংবাদ প্রচুর। মানুষ তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছে। তবে সংখ্যাগরিষ্টের মত হচ্ছে সে একজন ভ্রাম্যমান যিন্দীক। আমি (ইবনে হাজার) বলি- এগুলো হচ্ছে আহলুল ইলমের বক্তব্যের কিয়দংশ -
গবেষণা বিভাগ: সালাম ইসলামিক দাওয়াহ ও গাইডেন্স সেন্টার।
আরো পড়ুনঃ চরমোনাইয়ের পীরের কিছু ঈমান বিধ্বংসী আক্বীদা (ভিডিও)
আরো পড়ুনঃ ক্রুসেড: ইসলাম ধ্বংসের লোমহর্ষক উপাখ্যান
আরো পড়ুনঃ ডা. মরিস বুকাইলি: খ্রীস্টান থেকে মুসলিম হওয়ার রোমাঞ্চকর কাহিনী
আরো পড়ুনঃ বিদআতের পরিচয়, পরিণতি ও ভয়াবহতা
আরো পড়ুনঃ স্ত্রীর প্রতি আপনার ভালোবাসা কেমন হওয়া উচিত
আরো পড়ুনঃ আত্মউপলদ্ধি—আল্লাহকে আমাদের কেন প্রয়োজন?
[১২৮৬] আল-হুসাইন বিন মানসুর আল হাল্লাজ। যিন্দীক হবার কারণে তাকে হত্যা করা হয়। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর। তার কিছু ইলম ছিল। তার সূচনা বেশ সুন্দর ছিল, সে ইবাদতগুজার ও তাসাউফে নিবৃত্ত হয়েছিল।
অতঃপর সে দীন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং যাদুবিদ্যা শিক্ষা করে এবং (লোকদের) অলৌকিক কর্ম প্রদর্শন করে। উলামাগণ তার রক্ত হালাল করেন এবং তাকে ৩৫৯ সালে হত্যা করা হয়। (উদ্ধৃতি) সমাপ্ত। এই তরজমা (জীবনী) সংক্ষিপ্ত এবং আল-হাল্লাজের ব্যাপারে সংবাদ প্রচুর। মানুষ তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছে। তবে সংখ্যাগরিষ্টের মত হচ্ছে সে একজন ভ্রাম্যমান যিন্দীক। আমি (ইবনে হাজার) বলি- এগুলো হচ্ছে আহলুল ইলমের বক্তব্যের কিয়দংশ -
মুহাম্মাদ বিন ইয়াহিয়া আর-রাযী বলেন:
"আমি আমর বিন ইয়াহিয়া আল-মাক্কীকে আল-হাল্লাজের উপর লানত করতে শুনেছি। তিনি বলতেন: 'যদি আমি তাকে ধরতে পারি, আমার নিজ হাতে তাকে হত্যা করব।’’
"আমি আমর বিন ইয়াহিয়া আল-মাক্কীকে আল-হাল্লাজের উপর লানত করতে শুনেছি। তিনি বলতেন: 'যদি আমি তাকে ধরতে পারি, আমার নিজ হাতে তাকে হত্যা করব।’’
আমি (ইবন হাজার) বলি: শায়খ তার বিরূদ্ধে যে কারণে ক্ষিপ্ত
হয়েছিলেন তা হচ্ছে,
তিনি বলেন: "আমি আল্লাহর কিতাব থেকে একটি আয়াত পড়লাম।
এতে সে বলল: 'আমার পক্ষেও এর মত আয়াত তৈরি করা কিংবা বলা সম্ভব।" আল-কুশাইরী তার
রিসালাহতে ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন।
আবু বাকর বিন মুমশায বলেন:
"মদীনায় আমাদের নিকটে এক লোক উপস্থিত হল। তার সাথে একটি থলি ছিল, যা সে রাত বা দিন কখনোই নিজ থেকে আলাদা করত না। (লোকেরা) তার থলে তালাশ করল এবং সেখানে আল হাল্লাজের একটি চিঠি খুঁজে পেল। যার শিরোনাম ছিল: "আর-রহমান আর-রহীমের পক্ষ থেকে অমুকের পুত্র অমুকের নিকট।" সুতরাং আল-হাল্লাজকে বাগদাদে পাঠানো হয় এবং তাকে হাজির করা হয় ও চিঠিটি তার সামনে পেশ করা হয়। সে বলে: "এটি আমার চিঠি, একে আমি লিখেছি।" তারা তাকে বলে: "তুমি নবুওত দাবী করতে, এখন প্রভূত্ব দাবী করা শুরু করেছ!" সে বলে: "আমি প্রভূত্ব দাবি করি নি। তবে এটা হচ্ছে 'আইনুল জাম' (essence of unification বা একতার সারস্বত্ত্বা)। আমি ও আমার হাত হচ্ছে যন্ত্র, কর্তা তো আল্লাহ ছাড়া কেউ নয়।" তাকে বলা হয়: "তোমার সঙ্গে কেউ আছে?" সে বলে: "হ্যাঁ। আবুল আব্বাস বিন আত্বা এবং আবু মুহাম্মাদ আল-জারিরী এবং আবু বাকর আশ-শিবলী।" সুতরাং আল-জারিরীকে হাজির করা হয় এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সে বলে: "এ হচ্ছে কাফির, তাকে হত্যা করা হবে।" আশ-শিবলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সে বলে: "যে এমন বলে, তাকে আটক করা হবে।" ইবন আত্বাকে আল-হাল্লাজের বক্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়। সে আল-হাল্লাজের বক্তব্য অনুযায়ী বলে। যার কারণে তাকে হত্যা করা হয়।"
"মদীনায় আমাদের নিকটে এক লোক উপস্থিত হল। তার সাথে একটি থলি ছিল, যা সে রাত বা দিন কখনোই নিজ থেকে আলাদা করত না। (লোকেরা) তার থলে তালাশ করল এবং সেখানে আল হাল্লাজের একটি চিঠি খুঁজে পেল। যার শিরোনাম ছিল: "আর-রহমান আর-রহীমের পক্ষ থেকে অমুকের পুত্র অমুকের নিকট।" সুতরাং আল-হাল্লাজকে বাগদাদে পাঠানো হয় এবং তাকে হাজির করা হয় ও চিঠিটি তার সামনে পেশ করা হয়। সে বলে: "এটি আমার চিঠি, একে আমি লিখেছি।" তারা তাকে বলে: "তুমি নবুওত দাবী করতে, এখন প্রভূত্ব দাবী করা শুরু করেছ!" সে বলে: "আমি প্রভূত্ব দাবি করি নি। তবে এটা হচ্ছে 'আইনুল জাম' (essence of unification বা একতার সারস্বত্ত্বা)। আমি ও আমার হাত হচ্ছে যন্ত্র, কর্তা তো আল্লাহ ছাড়া কেউ নয়।" তাকে বলা হয়: "তোমার সঙ্গে কেউ আছে?" সে বলে: "হ্যাঁ। আবুল আব্বাস বিন আত্বা এবং আবু মুহাম্মাদ আল-জারিরী এবং আবু বাকর আশ-শিবলী।" সুতরাং আল-জারিরীকে হাজির করা হয় এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সে বলে: "এ হচ্ছে কাফির, তাকে হত্যা করা হবে।" আশ-শিবলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সে বলে: "যে এমন বলে, তাকে আটক করা হবে।" ইবন আত্বাকে আল-হাল্লাজের বক্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়। সে আল-হাল্লাজের বক্তব্য অনুযায়ী বলে। যার কারণে তাকে হত্যা করা হয়।"
আবু উমার বিন হীওয়াইহ বলেন:
"আল-হুসাইন আল-হাল্লাজকে যখন হত্যার জন্য বের করা হয়। আমি মানুষদের জমায়েতের মাঝে চলতে থাকি এবং তাদের মাঝে ঠেলাঠেলি করতে থাকি। অবশেষে আমি তাকে দেখতে পাই। সে তার সঙ্গীদের বলে: "তোমরা এতে ত্রস্ত হয়ো না! আমি অবশ্যই ত্রিশ দিন পর তোমাদের কাছে ফিরে আসব।" অতঃপর তাকে হত্যা করা হয়।"
"আল-হুসাইন আল-হাল্লাজকে যখন হত্যার জন্য বের করা হয়। আমি মানুষদের জমায়েতের মাঝে চলতে থাকি এবং তাদের মাঝে ঠেলাঠেলি করতে থাকি। অবশেষে আমি তাকে দেখতে পাই। সে তার সঙ্গীদের বলে: "তোমরা এতে ত্রস্ত হয়ো না! আমি অবশ্যই ত্রিশ দিন পর তোমাদের কাছে ফিরে আসব।" অতঃপর তাকে হত্যা করা হয়।"
এটি তার থেকে বর্ণনা করেছেন উবায়দুল্লাহ বিন আহমাদ
আস-সইরাফী এবং এর সনদ সহীহ। আমি (ইবন হাজার) আল-হাল্লাজের প্রতি কেবল তাদেরকেই
পক্ষাবলম্বন করতে দেখি,
যারা তার মত কথাবার্তা বলে থাকে যাকে সে আইনুল জাম' (একতার
সারস্বত্ত্বা) হিসেবে উল্লেখ করেছে। এটাই হচ্ছে সম্পূর্ণ একতা (ওয়াহদাতুল উজুদ)
পন্থীদের বক্তব্য। একারণেই "আল-ফুসুস" এর রচয়িতা ইবন আরাবী তাকে সম্মান
করে থাকে এবং আল-জুনায়েদ (আল-বাগদাদী) এর দোষারোপ করে থাকে। আল্লাহই তাওফীক দাতা।
আমি আবু ইয়া'কুব আন-নুজায়রিমীর হাতের লেখায়
পড়েছি: আমাকে বর্ণনা করেছেন আলী বিন আল-মুহাল্লাবী, তিনি বলেন: মুহাম্মাদ বিন ত্বাহির
আল-মূসামী বলেছেন: আমাকে আবু ত্বাহির আসবাহদুস্ত আদ-দায়লামী বলেছেন:
"আহওয়াযে অবস্থানকালে আমীর মুইযযুদ দাওলার কাছে আল-হাল্লাজের ছেলে উপস্থিত হয়, যে
আল-হাল্লাজকে তোমাদের নিকট বাগদাদে হত্যা করা হয়েছিল। তার বাবা যা দাবী করত, সেও তার
দাবী করত। সে বলল: "আমি তোমার এই কাটা এমনভাবে হাতকে ফিরিয়ে দিব যে, এর কিছুই
তোমার অচেনা মনে হবে না। আমি তোমার এই একচোখা কাতিবের নষ্ট হওয়া চোখ ফিরিয়ে দিব
এমনকি সে এটি দিয়ে দেখবে। এরপর আমি পানির উপর হাটব এবং তুমি আমাকে দেখবে।"
আমাকে আমীর বললেন: "এর ব্যাপারে তোমার কি বলার আছে?" আমি
বললাম: "তার বিষয় আমার কাছে ছেড়ে দিন।" তিনি বললেন: "তাই
করলাম"। সুতরাং আমি তাকে ধরলাম এবং তার হাত কেটে দেয়ার আদেশ করলাম, ফলে তা
কাটা হল। এরপর আমি তাকে বললামঃ "এই মূহুর্তে তোর হাত ফিরিয়ে আন, যাতে
আমরা জানতে পারি যে তুই সত্য বলেছিস।" অতঃপর আমি তার চোখ গালিয়ে দিতে আদেশ
করলাম। অতঃপর তাকে বললামঃ "এই মুহুর্তে তোর চোখ ফিরিরে আন!" অতঃপর আমি
তাকে পানির কাছে নিয়ে যেতে আদেশ করলাম এবং বললামঃ "এই মুহুর্তে পানির উপর
হাট! যাতে আমরা দেখতে পারি।" সে এর কিছুই করতে পারে নি। ফলে আমরা তাকে পানিতে
ছুড়ে মারলাম এবং সে তাতে ডুবতে ডুবতে তলিয়ে গেল।
(অনুবাদ সমাপ্ত)
টীকা ১: হাফিয ইবন হাজার আল হাল্লাজের সম্পর্কে সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন - আল হাল্লাজ মৃত্যুর পূর্বে ভক্তদের ত্রিশ দিন পর ফিরে আসার ঘোষণা দিয়েছিল। অর্থাৎ সে যিন্দিক হিসেবেই মৃত্যু বরণ করেছে এটি সহীহ সনদে প্রমাণিত।
(অনুবাদ সমাপ্ত)
টীকা ১: হাফিয ইবন হাজার আল হাল্লাজের সম্পর্কে সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন - আল হাল্লাজ মৃত্যুর পূর্বে ভক্তদের ত্রিশ দিন পর ফিরে আসার ঘোষণা দিয়েছিল। অর্থাৎ সে যিন্দিক হিসেবেই মৃত্যু বরণ করেছে এটি সহীহ সনদে প্রমাণিত।
টীকা ২: হাফিয ইবন হাজার বলেন, ইবন
মনসুর আল-হাল্লাজের পক্ষ তারাই অবলম্বন করে যারা তার মতই কথাবার্তা বলে ও আকীদা
রাখে।
লিসানুল মীযানের মূল আরবী ইবারত:
[1286] "الحسين" بن منصور الحلاج المقتول على الزندقة ما روى ولله الحمد شيئا من العلم وكانت له بداية جيدة وتأله وتصوف ثم انسلخ من الدين وتعلم السحر وأراهم المخاريق أباح العلماء دمه فقتل سنة تسع وخمسين وثلاث مائة انتهى وهذه الترجمة مجملة وأخبار الحلاج كثيرة والناس مختلفون فيه وأكثرهم على أنه زنديق جوال قلت وهذه نبذة من كلام أهل العلم فيه
قال محمد بن يحيى الرازي سمعت عمرو بن يحيى المكي يلعن الحلاج ويقول لو قدرت عليه أقتله بيدي
قلت أيش الذي وجد الشيخ عليه قال قرأت آية من كتاب الله فقال يمكنني أن أؤلف مثله أو أتكلم به حكاها القشيري في الرسالة
وقال أبو بكر بن ممشاذ حضر عندنا بالمدينة رجل ومعه مخلاة فما كان يفارقها بالليل ولا بالنهار ففتشوا المخلاة فوجدوا فيها كتابا للحلاج عنوانه من الرحمن الرحيم الى فلان بن فلان فوجه الى بغداد قال فأحضر وعرض عليه فقال هذا خطي وأنا كتبته فقالوا له كنت تدعي النبوة فصرت تدعي الربوبية فقال ما ادعى الربوبية ولكن هذا عين الجمع هل الفاعل الا الله وأنا واليد آلة فقيل هل معك أحد قال نعم أبو العباس بن عطاء وأبو محمد الجريري وأبو بكر الشبلي فأحضر الجريري فسئل فقال هذا كافر يقتل وسئل الشبلي فقال من يقول هذا يمنع وسئل بن عطاء عن مقالة الحلاج فقال بمقالته فكان سبب قتله
وقال أبو عمر بن حيويه لما اخرج حسين الحلاج ليقتل مضيت في جملة الناس ولم أزل أزاحم الناس حتى رأيته فقال لأصحابه لا يهولنكم هذا فإني عائد اليكم بعد ثلاثين يوما ثم قتل رواها عنه عبيد الله ابن أحمد الصيرفي وإسنادها صحيح ولا أرى يتعصب للحلاج الا من قال بقوله الذي ذكر أنه عين الجمع فهذا هو قول أهل الوحدة المطلقة ولهذا ترى بن عربي صاحب القصوص يعظمه ويقع في الجنيد والله الموفق
قرأت بخط أبي يعقوب النجيرمي حدثني علي بن المهلبي قال: قال محمد بن طاهر الموسامي حدثني أبو طاهر اسبهدوست الديلمي قال صار الى الأمير معز الدولة وهو بالأهواز بن الحلاج الذي قتل عندكم ببغداد وكان يدعي ما يدعيه أبوه فقال أنا أرد يدك هذه المقطوعة حتى لا تنكر منها شيئا وأرد على كاتبك الأعور عينه الذاهبة حتى يبصر بها ثم أمشي على الماء وأنت تراني فقال لي الأمير ما عندك في هذا فقلت يرد أمره الي قال قد فعلت فأخذته فأمرت بقطع يده فقطعت ثم قلت اردد الآن يدك حتى نعلم أنك تصدق ثم أمرت بعينه فقلعت ثم قلت اردد الآن عينك ثم أمرت بحمله الى الماء وقلت امش الآن على الماء حتى ننظر فلم يفعل من هذا شيئا فألقيناه في الماء ولم يزل فيه حتى غرق.
গবেষণা বিভাগ: সালাম ইসলামিক দাওয়াহ ও গাইডেন্স সেন্টার।
আরো পড়ুনঃ চরমোনাইয়ের পীরের কিছু ঈমান বিধ্বংসী আক্বীদা (ভিডিও)
আরো পড়ুনঃ ক্রুসেড: ইসলাম ধ্বংসের লোমহর্ষক উপাখ্যান
আরো পড়ুনঃ ডা. মরিস বুকাইলি: খ্রীস্টান থেকে মুসলিম হওয়ার রোমাঞ্চকর কাহিনী
আরো পড়ুনঃ বিদআতের পরিচয়, পরিণতি ও ভয়াবহতা
আরো পড়ুনঃ স্ত্রীর প্রতি আপনার ভালোবাসা কেমন হওয়া উচিত
আরো পড়ুনঃ আত্মউপলদ্ধি—আল্লাহকে আমাদের কেন প্রয়োজন?
একটি আবেদন
বাংলা ভাষায় একটি শক্তিশালী ও মানসম্মত রেডিও প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা নিয়ে সালাম মিডিয়া কাজ করছে। যার জন্য প্রায় তিনলক্ষ টাকা প্রাথমিক অবস্থায় প্রয়োজন। এছাড়াও দ্বীনী গবেষণা, দাওয়াহ, গাইডেন্স ইত্যাদি খাতে বেশ টাকার প্রয়োজন। আপনি একা, জানি। আমরাও একা, নিজ নিজ জায়গা আমরা সবাই একা; কিন্তু সবাই মিলেও কী একা?
আমাদের রয়েছে পর্যাপ্ত দক্ষ জনবল, শুধু নেই প্রয়োজনীয় অর্থবল। তাই আপনি যদি একজন সচ্ছল মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে আপনার প্রতি আমাদের ছোট্ট আহ্বান। ০১৯২২৭৩০০০১ (তথ্য ও বিকাশ) বিস্তারিত পড়ুনঃ আমাদের কথা
ছবিটি জুম করে দেখুন |