‘আপনি যদি ইসলাম সম্পর্কে অধ্যয়ন না করে থাকেন তাহলে
দয়া করে ইসলামি সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করবেন না।’ ডা. জাকির নায়েক
আমাদের সমাজে একদল
জ্ঞানী(!) দেখা যায় যারা ইসলামের বিধান নিয়ে অনেক বিরূপ মন্তব্য করে। অথচ সে কোরআন,হাদিস, ফিকহ, তাফসীর, তাহকীকসহ কোনদিন
পড়েও দেখেনি! সে ইসলামী সাহিত্য কখনো ছুয়েও দেখেনি! কিংবা এসব কী জিনিস তাও জানে
না। লক্ষ্য করলে দেখবেন সে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ পড়বে,নাস্তিকদের রচনাবলী পড়বে! কিন্তু অর্থ
ও ব্যাখ্যাসহ কোরআন পড়বে না। আর মাঝে মাঝে কোরআন-হাদিস পড়লেও উদ্দেশ্য থাকে তা
থেকে ভুল অর্থ বের করে পাণ্ডিত্য জাহির করার! বড়ই হাস্যকর ব্যাপার।
ধরুন আপনি এক পাল্লা জিনিস দিয়ে ভর্তি করছেন কিন্তু আরেক
পাল্লা খালি রেখেছেন এতে লাভ কি হল! তাদের জ্ঞানটাও ঐ পাল্লার মতন। তারা ইসলামের
বিভিন্ন বিধানের বিরুদ্ধে লেখাগুলি পড়ে একদিকের পাল্লা ভারী করে বিভিন্ন জ্ঞানগর্ভ
(!) আলোচনা করে ঠিকই কিন্তু এর বিপরীতে যে ইসলামের ব্যাখ্যাটা আরও সুন্দর
কোরআন-হাদিস থেকে সেটা না জানার কারণে আরেকদিকের পাল্লা খালি থাকে। এই ধরণের
বোকারাই নাস্তিক হয়। আপনার যদি কোরআন-হাদিসের জ্ঞান থাকে,আপনি যদি ইসলামী শরীয়তের,ইসলামের বিধানগুলোর তাৎপর্য বিভিন্ন
ইসলামী সাহিত্য পড়ে জানার চেষ্টা করেন তাহলে আশা করা যায় আপনি কখনও নাস্তিক হবেন
না। এমনকি নাস্তিকদের সাহিত্যও আপনার মাঝে কোন পরিবর্তন আনবে না বরং নাস্তিকদের
ঐসব লেখাগুলি আপনার কাছে হাস্যকর মনে হবে। কিন্তু ঐসব লোক এই ভুলটাই করে থাকে।
তারা কোরআন-হাদিস আর ইসলামী সাহিত্য বাদ দিয়ে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ আর নাস্তিকদের লেখার
মাধ্যমে ইসলাম শিখার চেষ্টা করে।
এজন্যই
মুসলিমদের প্রথমে ইসলামী জ্ঞানার্জনের বিকল্প নেই। আর এই জানার জন্যই হয়ত কোরআনের
প্রথম আয়াত নাজিল হয়েছিল ‘ইকরা’ অর্থাৎ ‘পড়’।
________________
প্রিয় পাঠক! ভিজিট করুন ইসলামিক রেডিওর ফেইসবুক পাতা ও লাইক দিন।
‘আপনি যদি ইসলাম সম্পর্কে অধ্যয়ন না করে থাকেন তাহলে
দয়া করে ইসলামি সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করবেন না।’ ডা. জাকির নায়েক
আমাদের সমাজে একদল জ্ঞানী(!) দেখা যায় যারা ইসলামের বিধান নিয়ে অনেক বিরূপ মন্তব্য করে। অথচ সে কোরআন,হাদিস, ফিকহ, তাফসীর, তাহকীকসহ কোনদিন পড়েও দেখেনি! সে ইসলামী সাহিত্য কখনো ছুয়েও দেখেনি! কিংবা এসব কী জিনিস তাও জানে না। লক্ষ্য করলে দেখবেন সে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ পড়বে,নাস্তিকদের রচনাবলী পড়বে! কিন্তু অর্থ ও ব্যাখ্যাসহ কোরআন পড়বে না। আর মাঝে মাঝে কোরআন-হাদিস পড়লেও উদ্দেশ্য থাকে তা থেকে ভুল অর্থ বের করে পাণ্ডিত্য জাহির করার! বড়ই হাস্যকর ব্যাপার।
ধরুন আপনি এক পাল্লা জিনিস দিয়ে ভর্তি করছেন কিন্তু আরেক
পাল্লা খালি রেখেছেন এতে লাভ কি হল! তাদের জ্ঞানটাও ঐ পাল্লার মতন। তারা ইসলামের
বিভিন্ন বিধানের বিরুদ্ধে লেখাগুলি পড়ে একদিকের পাল্লা ভারী করে বিভিন্ন জ্ঞানগর্ভ
(!) আলোচনা করে ঠিকই কিন্তু এর বিপরীতে যে ইসলামের ব্যাখ্যাটা আরও সুন্দর
কোরআন-হাদিস থেকে সেটা না জানার কারণে আরেকদিকের পাল্লা খালি থাকে। এই ধরণের
বোকারাই নাস্তিক হয়। আপনার যদি কোরআন-হাদিসের জ্ঞান থাকে,আপনি যদি ইসলামী শরীয়তের,ইসলামের বিধানগুলোর তাৎপর্য বিভিন্ন
ইসলামী সাহিত্য পড়ে জানার চেষ্টা করেন তাহলে আশা করা যায় আপনি কখনও নাস্তিক হবেন
না। এমনকি নাস্তিকদের সাহিত্যও আপনার মাঝে কোন পরিবর্তন আনবে না বরং নাস্তিকদের
ঐসব লেখাগুলি আপনার কাছে হাস্যকর মনে হবে। কিন্তু ঐসব লোক এই ভুলটাই করে থাকে।
তারা কোরআন-হাদিস আর ইসলামী সাহিত্য বাদ দিয়ে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ আর নাস্তিকদের লেখার
মাধ্যমে ইসলাম শিখার চেষ্টা করে।
এজন্যই
মুসলিমদের প্রথমে ইসলামী জ্ঞানার্জনের বিকল্প নেই। আর এই জানার জন্যই হয়ত কোরআনের
প্রথম আয়াত নাজিল হয়েছিল ‘ইকরা’ অর্থাৎ ‘পড়’।
________________
প্রিয় পাঠক! ভিজিট করুন ইসলামিক রেডিওর ফেইসবুক পাতা ও লাইক দিন।